সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়া শুরু করলাম ইন্টারনেট এ ঘরে বসে আয় বিষয়ক আমার প্রথম লেখার কাজ।
বর্তমান ইন্টারনেট প্রযুক্তির কল্যাণে অনেকেই নিয়মিত নেট ব্রাউজিং করে
থাকি। মূলত বিভিন্ন তথ্য আহরোণে ওয়েব পেজ পরিভ্রমন, চ্যাটিং করা ও ফেসবুক ব্যবহার করে ইন্টারনেটে সময় ব্যয় করি। হয়ত এটির মাধ্যমে আনন্দঘন কোন পরিবেশ খুজে পায় তাছাড়া শিক্ষামূলক দিকও রয়েছে। সম্প্রতি সময়ে আমরা অনেকেই হয়ত জানছি ও দেখছি আজকাল নেট ব্যবহারের মাধ্যমে অনেকেই টাকা/অর্থ ইনকাম করছেন।বর্তমানে বাংলাদেশে এই রকম বহু গুণী ব্যক্তি/প্রোগ্রামার ও ব্লগার আছেন যারা আউট সোর্সিং এর কাজ করে মাসে প্রায় ৫০ ডলার থেকে শুরু করে প্রায় ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করছেন। অবশ্য এই তথ্যর সুযোগ নিয়ে দেশে বিভিন্ন কোম্পাণী ও ব্যাক্তিপর্যায় আদাজল খেয়ে লেগেছে। আবার অনেকের প্রতারনার খবরও নেহাত কম নয়। বিভিন্ন পত্রিকাতে মাঝেমধ্য বিজ্ঞাপণ করা হয়-“মাত্র ৩ মাসের ট্রেনিং শিখুন …… ও মাসে ২০,০০০-৮০০০০৳ টাকা পর্যন্ত আয় করুন…….ইত্যাদি। এইরকম বহু বিজ্ঞাপণ আমার চোখে পড়েছে, হয়ত আপনিও দেখেছেন। মূলত এই গুলো ভূইফোড় জাতীয় প্রতিষ্ঠান। এই ধরনের প্রতিষ্ঠান গুলো রাজধাণী শহর ও বিভাগীয় শহরে প্রচারনা বেশী। এরা মূলত নাম সর্বস্ব বিজ্ঞাপণ দিয়ে বেকার যুবকদের কাছ থেকে বহু অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। অথবা নিজেদের ফায়দা লুটছে… মধ্যখানে আমরা পূর্বের অবস্থাতেই থাকছি। এইভাবে “ইন্টারনেট এ ঘরে বসে আয়” বা “আউটসোর্সিং এর প্রশিক্ষণ এর মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় কারার সপ্ন দেখিয়ে আমাদের তরুন সমাজের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা সুতরাং এই ক্ষেত্রে প্রত্যেকের সচেনতা ও সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত বলে মনে করি। আমি এখানে বিরোধিতা করব না যে, আপনারা নেট ইনকাম শিখতে কোথাও ভর্তি হবেন না। বা যাওয়ার দরকার নাই। হ্যা অবশ্যই দরকার আছে! এই জন্য প্রথমে যে প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবেন তার সমগ্র প্রোফাইল জানতে হবে, যারা শিক্ষাদান করবেন তাদের কোয়ালিটি ও আন্তরিকতা কতটুকু, পূর্ববর্তী প্রোগ্রেসিভ রিপোর্ট কেমন ইত্যাদি।কথায় আছে “ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিওনা” এখন সিদ্ধান্ততা আপনার।
থাকি। মূলত বিভিন্ন তথ্য আহরোণে ওয়েব পেজ পরিভ্রমন, চ্যাটিং করা ও ফেসবুক ব্যবহার করে ইন্টারনেটে সময় ব্যয় করি। হয়ত এটির মাধ্যমে আনন্দঘন কোন পরিবেশ খুজে পায় তাছাড়া শিক্ষামূলক দিকও রয়েছে। সম্প্রতি সময়ে আমরা অনেকেই হয়ত জানছি ও দেখছি আজকাল নেট ব্যবহারের মাধ্যমে অনেকেই টাকা/অর্থ ইনকাম করছেন।বর্তমানে বাংলাদেশে এই রকম বহু গুণী ব্যক্তি/প্রোগ্রামার ও ব্লগার আছেন যারা আউট সোর্সিং এর কাজ করে মাসে প্রায় ৫০ ডলার থেকে শুরু করে প্রায় ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করছেন। অবশ্য এই তথ্যর সুযোগ নিয়ে দেশে বিভিন্ন কোম্পাণী ও ব্যাক্তিপর্যায় আদাজল খেয়ে লেগেছে। আবার অনেকের প্রতারনার খবরও নেহাত কম নয়। বিভিন্ন পত্রিকাতে মাঝেমধ্য বিজ্ঞাপণ করা হয়-“মাত্র ৩ মাসের ট্রেনিং শিখুন …… ও মাসে ২০,০০০-৮০০০০৳ টাকা পর্যন্ত আয় করুন…….ইত্যাদি। এইরকম বহু বিজ্ঞাপণ আমার চোখে পড়েছে, হয়ত আপনিও দেখেছেন। মূলত এই গুলো ভূইফোড় জাতীয় প্রতিষ্ঠান। এই ধরনের প্রতিষ্ঠান গুলো রাজধাণী শহর ও বিভাগীয় শহরে প্রচারনা বেশী। এরা মূলত নাম সর্বস্ব বিজ্ঞাপণ দিয়ে বেকার যুবকদের কাছ থেকে বহু অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। অথবা নিজেদের ফায়দা লুটছে… মধ্যখানে আমরা পূর্বের অবস্থাতেই থাকছি। এইভাবে “ইন্টারনেট এ ঘরে বসে আয়” বা “আউটসোর্সিং এর প্রশিক্ষণ এর মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় কারার সপ্ন দেখিয়ে আমাদের তরুন সমাজের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা সুতরাং এই ক্ষেত্রে প্রত্যেকের সচেনতা ও সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত বলে মনে করি। আমি এখানে বিরোধিতা করব না যে, আপনারা নেট ইনকাম শিখতে কোথাও ভর্তি হবেন না। বা যাওয়ার দরকার নাই। হ্যা অবশ্যই দরকার আছে! এই জন্য প্রথমে যে প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবেন তার সমগ্র প্রোফাইল জানতে হবে, যারা শিক্ষাদান করবেন তাদের কোয়ালিটি ও আন্তরিকতা কতটুকু, পূর্ববর্তী প্রোগ্রেসিভ রিপোর্ট কেমন ইত্যাদি।কথায় আছে “ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিওনা” এখন সিদ্ধান্ততা আপনার।
আসলে ভাইয়েরা, আমার যতটুকু অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য অভিজ্ঞ বিশিষ্টজনদের নিকট থেকে জেনেছি যে, ৩/৪ মাসের ট্রেনিং করলেই কম্পিউটারের কোন বিষয়ের উপর হাফেজ হওয়া যায়না। তেমনি এখানে নেটের ইনকামের ব্যাপারেও। মূলত এখানে কিছুদিনের প্রশিক্ষণ নিলে প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন হয়।পরের ধাপটুকু শুধু নিজেকেই করতে হবে।হয়ত আপনাকে কয়েক বছর চেষ্টায় চালাতে হবে বা থিসিস করতে হবে।কোন নতুন বিষয় বাহির করতে হবে ও সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। অভিজ্ঞনের পরামর্শ নিতে হবে। ভাল লেখকের বই/ব্লগ ও ওয়েব সাইটের রেফারেন্স কাজে লাগাতে হবে ইত্যাদি। এই টপিসগুলো করলে ইনশাআল্লাহ সফলতা এক সময় ধরা দিবেই। আসলে দুনিয়াতে যে কোন জিনিস অর্জন করতে হলে বহু ত্যাগ স্বীকার করতে হয় এটাই স্বাভাবিক। এই সূত্রে নেটে ইনকাম করাটা ও বহু ঝামেলার ব্যাপার। নেট ইনকামের দিক দিয়ে যারা পেশাদার তারা মূলত অনেক মেধাবী ও দক্ষ। আউট সোর্সিং ও ফ্রীল্যান্সের মাধ্যমে কাজ করে তারা অর্থ উপার্জন করেন।
যাহোক অনেক বকলাম। এবার মূল কাজের কথায় ফেরা যাক। আমি অবশ্য অনেকদিন ধরেই এই রকম একটি সাইট খুজতে ছিলাম যেখানে কোন প্রকার আউটসোর্সিং বা প্রোগ্রামিং ব্যতিত ইনকাম করা যায়। কিন্তু যতগুলো সাইট দেখলাম কোনটিই উপযুক্ত মনে হল না।
ইন্টারনেট জগতে ইনকামের এমন কিছু সাইট বা লিংক অআছে যে গুলো মূলত বিদেশী সাইট। উক্ত সাইট গুলোতে তারা পণ্য/বিভিন্ন কোম্পানীর বিজ্ঞাপণ দেয়। এখানে উক্ত বিজ্ঞাপন গুলোতে ক্লিক করলে তারা আপনার একাউন্টে ডলার জমা করতে থাকবে। খুবই মজার সাইট এইগুলো।
তবে আরেকটি কথা- এর মধ্য অনেক সাইট আছে যেখানে যারা MLM কারবার করে, প্রথমত একাউন্ট ওপেন করতে ২০০০-৭০০০ টাকা দিতে হয়। আপনাকে ধনকুবের হবার অনেক পথ দেখাবে। কাজেই এখানেও সাবধান! আসলে পিটিসির অসংখ্যা সাইট আছে যে গুলো সবই বিদেশী। এর মধ্য অধিকাংশই সাইটের Bad Report অন্তভুক্ত।অর্থাৎ কার কাজ ভাল বা মন্দ, কি রকম সার্ভিস দেয় তা সুনিদিষ্টভাবে বলা মুশকিল।
এবার পেয়েও গেলাম। ভারতীয় এক ব্লগার এর নিকট থেকে রেফারেল সংগ্রহ করলাম। যিনি আউট সোর্সিয়ের কাজ করার পাশাপাশি এই সাইটের মাধ্যমে সহজ ভাবে ইনকাম করে থাকেন এবং ব্লগে ও ফেসবুকে এই সাইটে ইনকাম করার জন্য অনুপ্রেরনা দিয়েছেন। তার দেয়া লিংকে আমি যতটুকু তথ্য দেখেছি তা ইনকামের জন্য অনেকের উপযুক্ত।এই সাইটে তিনি প্রায় ৩০০০$ ইনকাম করেছেন এবং উত্তোলন করেছেন ১০০০ ডলার। তবে এটি একটি পিটিসি সাইট।এই সাইট সম্পর্কে যতটুকু তথ্য পাইলাম তাতে দেখা যায় ব্যবহারীকারীর দিক দিয়ে ২ টি পক্ষ রয়েছে তথা-
১। এই সাইটটি একটি ভাল সাইট, অনেকেই অর্থ উত্তোলন করতে পেরেছেন। এম.এল.এম সাইটের মত কোন শর্তাদি পূরন করতে হয়না।অর্থাৎ ৬৫% ব্যবহারকারী এর পক্ষে।
২। আবার অপরদিকে, বাকি ৩৫% ব্যবহারকারী এর বিপক্ষে। তাদের মতে, এই সাইটটি তেমন সুবিধামূলক নয়।ব্যাড রিপোর্টযুক্ত সাইট ইত্যাদি।
তবে এর পজিটিভ ব্যবহারকারীর পরিসংখ্যান দেখে ও ভারতীয় ব্লগ সাইটের বিভিন্ন ব্যক্তিজনের অআগ্রহের প্রেক্ষিতে ব্যাস!আমিও রেজিঃ করলাম এবং আমিও ইনকাম করছি। এখানে ইনকামের জন্য কোন বিড করতে হয়না বা পূর্বেই বলেছি আউট সোর্সের কাজ না জানলেই হবে। শুধু ক্লিক করেই টাকা!
এখন যারা ইনকাম করতে আগ্রহী আমার মত রেজিঃ করতে চান। তাদের জন্য আমার পক্ষ থেকে নতুন বছরের উপহার। আর যারা এটিকে কালো তালিকার দৃষ্টিতে দেখেন, এড়িয়ে যেতে চায় তাদের কথা ভিন্ন মূলত রেজিঃ এর দরকার নাই। এবং যদি করে থাকেন পরবর্তীতে কোনরুপ সমস্যার জন্য আমাকে কিন্তু দোষারোপ করতে পারবেন না!এখন যারা আমার মত ইনকাম করতে আগ্রহী তাদের জন্য আমার পক্ষ থেকে এই নতুন বছরের উপহার। আগ্রহীগণ এই লিংকে CLICK HERE ক্লিক করে রেজিঃ এর কাজ সুসম্পন্ন করুন।
১. সাইটটির ইন্টারফেস এই রকম-
২. নতুন যারা ব্যবহারকারী হবেন তারা Register এ-ক্লিক করুন। Account Open করার জন্য ফর্মের বিভিন্ন ঘর Fillup করতে হবে। নিচের চিত্রটির অনুরুপ-
৩. ফর্মের ঘরে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী দিন। লক্ষ্য করুন- যখন ৪ নং Referrer (রেফেরার)এর ঘর পূরন করবেন দয়া করে তখন Referrer হিসাবে আমার User Name- YOUNUSALI দিতে পারেন। এখানে সুবিধা হল-যখন আপনি একাউন্ট খুলছেন তখন Referrer এ- বৈধ ব্যক্তির নাম দিলে আপনার একাউন্ট ওপেন করতে সহজ হবে। আবার ফ্রী/বোনাস হিসাবে আমার ও আপনার একাউন্টে ১ ডলার বাড়তি অর্থ যোগ হবে।
৪. সবকিছু তথ্য দেবার পর Create Account এ ক্লিক করুন। Successfully দেখাবে। (বিঃদ্র-এখানে আপনার মেইলে অনেক ক্ষেত্রে Confirmation Message নাও পেতে পারেন। এই জন্য চিন্তিত হবার কারন নেই)
৫. এবার উক্ত সাইটের Login বাটনে ক্লিক করুন। Login পেইজ আসবে।
৬. একাউন্ট তৈরি করার সময় প্রথমত যে ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দিয়েছিলেন তাহা দিন। সবশেষে Access Account এ ক্লিক করুন। (বিঃদ্র-অআপনি যদি ব্যবহারকারী ও পাসওয়ার্ড ভূলে যান তাহলে উক্ত স্কীনের Lost password এ-ক্লিক করে অবশিষ্ট কাজ সম্পন্ন করতে হয়। এখানে রেজিঃ সময় আপনি যে মেইল ঠিকানা দিয়েছিলেন সেই ঠিকানাতে PTC কর্তৃপক্ষ পাসওয়ার্ড প্র্রেরন করবে।
৭. একাউন্টে প্রবেশ করবার পর Account Panel হিসাবে আপনার নাম শো করবে। আপনি কত ডলার আয় করেছেন, কত উত্তলোন করেছেন তার সর্বশেষ তথ্য দেখাবে। যেমন নিচে আমার চিত্রটি দেখুন।এখানে আমার মাত্র ০৫$ জমা হয়েছে।
৮. এবার আপনার ইনকামের পালা। কিভাবে আয় করবেন। লক্ষ্য করুন-আপনার Account Panel এর ডানপাশ বারের Earning Area তে ক্লিক করুন
৯. দেখুন! Click Links এখানে 5 Links Avaliable দেখাচ্ছে। এই Links গুলোই আপনার প্রতিদিনের আয় বৃদ্ধি করার গোপনীয় উৎস। এবার আপনি Click Links অপশনে ক্লিক করুন।
১০. এখানে যেমন ৫ টি লিংক দেখাচ্ছে।এবার যে কোন ১ টি লিংকে ক্লিক করুন।কি দেখাচ্ছে। একটি ওয়েব পেইজ ওপেন হবে। এখানে সময় (Time Count)দেখাবে সর্বোচ্চ ৩০Sec. অপেক্ষা করতে বলবে।
১১. প্রসেস শেষ করবার পর আপনাকে একটি নিদিষ্ট সংখ্যায় ক্লিক করতে বলবেন। যেমন ধরুন Click-8। চিত্র অনুরুপ- সুতরাং এখানে ৮ এ- ক্লিক করুন।এইভাবে প্রতি লিংকে প্রবেশের সময় আপনাকে বিভিন্ন সংখ্যাতে ক্লিক করার নির্দেশনা দেখাবে।
১২. যখন সংখ্যা প্রসেসএর কাজ শেষ হবে তখন একটি নতুন ওয়েব পেইজ ওপেন হবার প্রসেস দেখাবে। এখানে সর্বোচ্চ ৫-৭ সেকেন্ড দেরী করে ক্রস বাটনে ক্লিক করে উক্ত পেজটিকে বাদ দিন। (বিঃদ্র-এই সকল পেজে ব্যানার এ্যাড হিসাবে যে বিজ্ঞাপণ যেমন-এক ঘন্টায় গেম খেলে 500$ আয় করুন, পণ্য সামগ্রী ক্রয়ে 60% ছাড় এবং অন্য সাইটে আপনাকে ইনকামের প্রলোভন দেখাবে, ক্লিক করতে বলবে ইত্যাদি সেখানে ভূলেও ক্লিক করবেন না বা উক্ত সাইট পরিদর্শণ করবেন না। এতে আপনার একাউন্ট হতে জমাকৃত ডলার কাটা যেতে পারে। একাউন্ট ব্যান্ডেড হতে পারে অর্থাৎ হিতে বিপরীত হতে পারে। সুতরাং নিয়মানুযায়ী কাজ করতে হবে। মূল কথা এই সকল ব্যানার এ্যাড বা ওয়েব পেইজ থেকে এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।)আশা করি ব্যাপারটা বুঝতে সমস্যা হবার কথা নয়।
১৩. এখানে ৫ টি লিংকের মধ্য ১ টির প্রসেস দেখানো হল। এই ভাবে আপনার অবশিষ্ট লিংকের কাজ একই ভাবে করতে হবে। এবার আপনার মূল Account Panel এ অআসুন।Account এ ক্লিক করে আয়ের সর্বশেষ Update জানতে পারবেন।
১৪. Account Panel এর ডানপাশে যে বার রয়েছে এখানে বিভিন্ন মেনু আছে।
যেমন-Account- এখানে প্রতিদিনের আয়ের সর্বশেষ Update জানা যাবে।
Profle- আপনার প্রোফাইল দেখতে পারবেন ও কাষ্টমাইজ করতে পারবেন।
Earning Area-এখানে আয় করবার লিংক আপডেট থাকে। ,
Withdraw- কিভাবে অর্থ উত্তলোন করেবন তা জানা যাবে বা অর্ডার করা যাবে।
Logout- যখন আপনি আপনার একাউন্ট থেকে বাহির হবেন তখন Logout এ ক্লিক করতে হবে। প্রবেশ করবার সময় Sign In এ ক্লিক করতে হবে।
এইভাবে আমার মত একটা একাউন্ট করে আজই নিশ্চিন্তে আপনি আয় করার পথ ধরুন। বলা তো যায়না আমার আপনার মধ্য থেকে কেউ একজন যদি মিলিয়নার হয় তাহলে তো অতি আনান্দের কথা।
সাবধানতা-
একাউন্ট ওপেন করা ও আয়ের কৌশলতো বললাম। এখানে কিছু সাবধানতার দরকার অআছে তথা- একটি মেইল একাউন্ট থেকে একাধিক ব্যবহারকারী হবেন না। পাসওয়ার্ড কাউকে জানাবেন না। এবং অমার এই ব্লগের ১২ ও ১৪ নং কলামের লেখা অনুসরণ করুন।
পরামর্শ-
১. ইনকামের লিংক হিসাবে প্রতিদিন আপনি কমপক্ষে ১ থেকে ৮ টি পর্যন্ত লিংক পাবেন।
২. মূলত প্রতিদিনের ইনকামের জন্য এই সাইটে আপনি দিনে ২ বার প্রবেশ করলে সুবিধা পাবেন। আমি নিজেও ২ বার প্রবেশ করি তথা- বেলা ২.০০ ঘটিকা ও রাত ১০.০০ ঘটিকার সময়ে।এর কারন হল-এই সময়ে সর্বচ্চ একাধিক লিংক পাওয়া যায়। কিন্তু অন্য সময়ে আপনার ইনকামের লিংক 00 দেখাবে। সুতরাং সময়ের অপচয় ও অযথা নেটের খরচ বাচাতে এই পদ্ধতি অবলম্বন করি।
৩. মাসে কমপক্ষে একবার হলেও আপনার একাউন্টে প্রবেশ করবেন। এতে একাউন্ট ব্লক হবার আশংকা থাকবে না।
৪. এই সাইটে আপনি যে অর্থ আয় করবেন।তাহা যে কোন মুহুর্তে উত্তলন করতে পারবেন না।
মূলত আপনার একাউন্টে ১০০০$ হলেই Request করতে পারবেন। এখানে পিটিসি কর্তৃপক্ষ আপনাকে PayPal & Alert pay এর মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ প্রেরন করবেন। সুতরাং এখানে আমাদের PayPal & Alert pay এর একাউন্ট থাকতে হবে। ১০০০$ পূর্ন হলেই নিম্নরুপ এন্টারফেস আসবে-
এখানে আপনি একসাথে সব অর্থ উত্তলোন করবেন? নাকি এর কম নিবেন অর্থাৎ যদি একাউন্টে ৩০০০ ডলার হয় উত্তলোন করতে চাচ্ছেন ১০০০ ডলার ইত্যাদি এইরকম অপশন নির্বাচন করে Request করতে পারবেন। তবে যাদের এলার্ট পেতে ফ্রি একাউন্ট রয়েছে তারা ৪০০ ডলারের বেশী অর্থ লেনদেন করতে পারবেন না এইদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।
এই দুটি কার্ডের বৈধতা আমাদের দেশের সরকার এখনও অনুমোদন। পার্শ্ববতী দেশ ভারতে এটি চালু করা হয়েছে। সুতরাং ই-কমার্স ব্যবসার দিকে ভারতও বিশ্বের অনেক আধুনিক দেশের প্রতিদ্বন্দীতার দিকে ধাবমান হচ্ছে। তাইতো ই-কমার্স ব্যবসার সুবিধার্থে প্রতিবেশী দেশ ভারত বর্তমান বিশ্ব রাজৈনতিক ও কুটনৈতিকতার দিক দিয়ে ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করছে যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, স্পেন,ইটালির মত দেশ ভারতকে আরো আর্থ সামাজিক ও প্রযুক্তি ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য সহযেগীতার হাত প্রসারিত করছে।
পেপ্যালের কার্যকরী ভুমিকায় বর্তমানে সারা বিশ্বে ই-কর্মাস একটি প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায় পরিনত হয়েছে। কিন্তু পেপ্যাল বৈধতা না পাওয়ার কারনে বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসা পুরোপুরি বিকশিত হতে পারছে না। যেমন,পেপ্যাল বৈধতা পেলে বাংলাদেশের অনেক প্রযুক্তিপ্রেমী নিজের তৈরী ওয়েবসাইট থেকেই সহজ প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন পন্য বিক্রি করতে পারতেন, ক্রয় করতে পারতেন এবং বৈদেশিক অর্থ অর্জন করতে কোন ৩য় পক্ষের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হত না। যাই হোক এখানে এই পদ্ধতি না থাকলেও অর্থ উত্তলোন করা যাবে-২টি পদ্ধতিতে তথা- ১। বিদেশী কোন পরিচতজনের হস্তক্ষেপে ২। ব্যাংক ওয়্যার ট্রান্সপার পদ্ধতি। তবে এটি নিরাপদ মাধ্যম।কিন্তু খাজনার চেয়ে বাজনা বেশী। আর কোন মাধ্যম আছে কিনা তাহা আমার জানা নাই। কোন বল্গার ভাই এই বিষয়ে পোষ্ট করলে কৃতজ্ঞ থাকব। আমি মূলত এই দিকটা দেখছি না।ভাবছি হয়ত এক দিন না…একদিন বাংলাদেশ সরকার PayPal, Alert pay কার্ডের অনুমতি দেবেন।সেটা আজ হোক বা ৪/৫ বছর পরেই হোক। সুতরাং নিজের একাউন্টে ডলার বৃদ্ধি করতে তো সমস্যা নেই। ৪-৫ বছরে ৩০০০-৪০০০$ হবে বা তার কিছুটা বেশী। তারপর পরবর্তীতে দেখা যাবে কি করা যায়। কিন্ত এখন আপনাদের চিন্তাটা না হয় আপনাদের উপরই ছেড়ে…… দিলাম।
আজকের মত এই পোষ্টের লেখা শেষ করলাম। এখন বিদায়ের পালা। এই লেখার মাধ্যমে আপনাদেরকে কতটুকু তৃপ্তি ও উপকার করতে পারলাম তা নিজেও জানি না। এই Topics যদি এই ব্লগ সাইটের কোন শ্রদ্ধেয় ভাই কিংবা বন্ধুর উপকারে আসে তাহলে হয়ত এই লেখার স্বার্থকতা পাব। এই লেখাতে যদি কোন ভূল-ভ্রান্তি নজরে আসে তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবার আহবান রাখছি। ভাল হোক কিংবা মন্দ হোক কমেন্টস করতে ভূলবেন না। সেই পর্যন্ত সবার সুস্থতা কামনা করছি। নতুন বছরের পথ চলা সবার জন্য শুভ হোক। আল্লাহ হাফেজ-
ধন্যবাদন্তে-
YOUNUS ALI
০১/০১/২০১২ ইং
N.B- : DO NOT COPY MY ANY COLLECTION & AND DO NOT SHARE IT
No comments:
Post a Comment